শিশুর শৈশবের যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা তাদের মানসিক গঠনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে শিশুরা যৌন হয়রানির ঝুঁকিতে থাকে, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিচিতজনদের দ্বারা ঘটে।
🔹 ২০২৪ সালে ২৩৪টি শিশু ধর্ষণের ঘটনা, ৬৬টি ধর্ষণচেষ্টা, ৯০টি শিক্ষক কর্তৃক যৌন হয়রানি।
🔹 গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৫% যৌন নির্যাতনের ঘটনাই পরিচিতজনদের দ্বারা ঘটে।
🔹 ৭৫% শিশু হয়রানির ঘটনা প্রকাশ করে না, কারণ লজ্জা, ভয় ও সচেতনতার অভাব।
✅ শিশুর সঙ্গে অস্বাভাবিক একা সময় কাটাতে চাওয়া ব্যক্তির বিষয়ে সতর্ক থাকুন।
✅ ভালো স্পর্শ ও খারাপ স্পর্শ সম্পর্কে সচেতন করুন।
✅ শিশুকে শেখান, যদি কেউ তার ব্যক্তিগত অংশ স্পর্শ করে, তবে সে মা-বাবাকে জানাবে।
✅ শিশুর আচরণ পরিবর্তন লক্ষ্য করুন, যেমন অতিরিক্ত ভয় পাওয়া, দুঃস্বপ্ন দেখা, আচরণগত পরিবর্তন।
✅ নিপীড়নকারী পরিচিতজন হলেও, তাকে এড়িয়ে চলুন ও শিশুকে রক্ষা করুন।
✅ শিশুকে আশ্বস্ত করুন, সে কোনোভাবেই দোষী নয়।
শিশুর নিরাপত্তার জন্য বাবা-মায়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমেই নিরাপদ শৈশব নিশ্চিত করা সম্ভব।
চেয়ারম্যানঃ এম এস চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালকঃ মোঃ এম রহমান, ঠিকানাঃ টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত