বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া লন্ডন থেকে চিকিৎসা শেষে ৬ মে দেশে ফিরছেন। এ উপলক্ষে ঢাকার এয়ারপোর্ট থেকে গুলশান পর্যন্ত সড়কে জনসমাগমের সম্ভাবনায় বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি।
গণবিজ্ঞপ্তির প্রধান নির্দেশনাগুলো:
ফুটপাতে অবস্থানের অনুরোধ: জনসাধারণকে রাস্তার বদলে ফুটপাতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে। দলীয় নেতাদের স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে জনতাকে নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিকল্প সড়ক ব্যবহারের অনুরোধ:
আব্দুল্লাপুর-কামারপাড়া-পঞ্চবটী-মিরপুর বেড়িবাঁধ-গাবতলী
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
হাউজ বিল্ডিং-জমজম টাওয়ার-মেট্রোরেল হয়ে মিরপুর
গুলশান-১/পুলিশ প্লাজা-মহাখালী হয়ে এক্সপ্রেসওয়ে
মহাখালী থেকে মিরপুর-গাবতলী রোড
বনানী/কাকলী র্যাম্পের পরিবর্তে মহাখালী/এফডিসি র্যাম্প
সেনানিবাস রাস্তা: সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত হালকা যানবাহনের জন্য খোলা।
এক্সপ্রেসওয়ে: সিএনজি ও মোটরসাইকেল নির্দিষ্ট গতিসীমা ও সেফ লেনে চললে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
রেল ব্যবহার: ট্রেন যাত্রীদের সুবিধায় টঙ্গী, এয়ারপোর্ট ও তেজগাঁওয়ে দুই মিনিট থামবে; কমলাপুর-টঙ্গী রুটে অতিরিক্ত শাটল ট্রেন চলবে।
হজযাত্রী ও পরীক্ষার্থীদের: যথেষ্ট সময় নিয়ে বের হওয়ার অনুরোধ।
মেট্রোরেল ব্যবহার: মিরপুর ও উত্তরাবাসীর জন্য বিকল্প হিসেবে সুপারিশ।
ব্যাগ ও লাঠি নিষিদ্ধ: অভ্যর্থনাকারীদের কোনো কিছু বহন না করার অনুরোধ।
গাড়িবহরে সংযুক্তি নিষিদ্ধ: কেউ ব্যক্তিগত যানবাহন নিয়ে গাড়িবহরে যুক্ত হতে পারবেন না।
মোটরসাইকেল নিষিদ্ধ: মোটরসাইকেলে জনতার ভিড়ে চলাচল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
ডিএমপি সবার সহযোগিতা কামনা করেছে।