মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮টি কেন্দ্রে মোট ৮১০টি বুথে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ভোটার তার সুবিধাজনক সময়ে নির্ধারিত ভোটকেন্দ্রে গিয়ে পোলিং কর্মকর্তার কাছে পরিচয় নিশ্চিত করবেন।
প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী: লাইব্রেরি কার্ড অথবা পে-ইন স্লিপ দেখাতে হবে।
অন্য বর্ষের শিক্ষার্থী: হল আইডি কার্ড, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড অথবা লাইব্রেরি কার্ড দেখাতে হবে।
পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর ভোটারের আঙুলে অমোচনীয় কালি দেওয়া হবে এবং ভোটার তালিকায় নিজের নামের পাশে সই করতে হবে। এরপর ভোটার নম্বর জানিয়ে ব্যালট সংগ্রহ করা যাবে।
ভোটার ব্যালট নিয়ে প্রবেশ করবেন গোপন ভোটকক্ষে। সেখানে মোবাইল ফোন বা কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নেওয়া যাবে না।
ব্যালট পেপার থেকে পছন্দের প্রার্থীর নাম ও ব্যালট নম্বর খুঁজে বের করতে হবে।
প্রার্থীর নামের পাশের ঘরে স্পষ্টভাবে ‘ক্রস চিহ্ন’ দিতে হবে। চিহ্ন যেন ঘরের বাইরে না যায়, তা নিশ্চিত করতে হবে; অন্যথায় ভোট বাতিল হতে পারে।
ভোট সম্পন্ন হলে ব্যালট পেপার ভাঁজ না করে নির্ধারিত ব্যালট বাক্সে ফেলতে হবে। কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের জন্য আলাদা ব্যালট বাক্স থাকবে।
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথমবারের মতো ব্রেইল পদ্ধতিতে ভোটদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যারা ব্রেইল পড়তে পারেন, তারা এ ব্যবস্থায় ভোট দেবেন। আর যারা ব্রেইল পড়তে অক্ষম, তারা অন্য কারও সহায়তায় সাধারণ নিয়মে ভোট দিতে পারবেন।
ব্রেইল ভোটগ্রহণের দায়িত্বে রয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক শারমীন কবীর।