পবিত্র ঈদুল আজহার দীর্ঘ ছুটিতে কক্সবাজারে আট লাখের বেশি পর্যটক সমাগমের আশা করছে স্থানীয় হোটেল ও পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। ইতিমধ্যে তারকা হোটেলগুলোর ৯০ শতাংশ ও সাধারণ মানের হোটেলগুলোর ৪০ শতাংশ কক্ষ আগাম বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জানান, ঈদের দ্বিতীয় দিন (৮ জুন) থেকে ভিড় বাড়বে, ৯–১১ জুন থাকবে সর্বোচ্চ চাপ। এতে অন্তত ৭০০ কোটি টাকার লেনদেন হতে পারে।
সৈকতের নিরাপত্তায় ২৬ জন লাইফগার্ড, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও বিচকর্মীরা কাজ করবেন। পর্যটকদের সহায়তায় চালু রয়েছে ‘ভ্রমণিকা’ অ্যাপ।
মেরিন ড্রাইভ, হিমছড়ি, ইনানী ও টেকনাফেও নেওয়া হয়েছে প্রস্তুতি। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় সন্ধ্যার পর না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রশাসন।
ঈদের দিন অধিকাংশ রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকলেও পরদিন থেকে চালু হবে। খাবারের মান ও দামে নজরদারিতে থাকবে ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ।