বাগেরহাট-১ (ফকিরহাট, মোল্লাহাট, চিতলমারী) আসনের তৃণমূল থেকে শুরু করে সাধারণ জনগনের দাবী শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপুকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাট -১ আসন থেকে বিএনপির এমপি হিসেবে মহান জাতীয় সংসদে পাঠানো। ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিএনপি হতে মনোনীত হয়ে সংসদ সদস্য হিসেবে ঘাত -প্রতিঘাত সহয্য করে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লড়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির নির্বাহী সদস্য এবং বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি
শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন দশায় পাওয়া আর না পাওয়ার হিসেব না করেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নেতা কর্মিদের এক বুক ভালোবাসা দিয়ে দলের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করে গেছেন শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী লীগের শ্বাসন আমলে শেখ পরিবারের বিভিন্ন জুলুম অত্যাচার সহয্য করেও বিএনপির নেতা কর্মিদের নিয়মিত খোঁজ খবর, মামলা পরিচালনা কালিন আইনি সহযোগীতা সহ নিজের অর্থ দিয়েও দলের জন্য কাজ করেছেন তিনি।
বাংলাদেশ ৯৫ বাগেরহাট-০১, মোল্লাহাট, ফকিরহাট, চিতলমারী নির্বাচনী এলাকায় তৃনমুল থেকে শুরু করে সাধারণ জনগনের প্রাণের দাবী এবারের নির্বাচনে বিএনপি হতে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপুকে মনোনয়ন দেওয়া হলে সকল যড়যন্ত্র রুখে দিয়ে এমপি হিসেবে সাধারণ জনগনের বিপুল ভোটে তাকে এমপি হিসেবে মহান জাতীয় সংসদে পাঠাবে জনগন এমনটাই জানা গেছে বাগেরহাট-১ আসন এর তৃনমুল পর্যায় থেকে শুরু করে সাধারণ জনগনের মাঝে। বাগেরহাটবাসি তাকে সৎ, সাহসী, মেধাবী ও মানবিক মানুষ হিসেবে বিবেচনা করেন। তার রাজনৈতিক ত্যাগ ও মানবসেবার ইচ্ছাকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহন করছেন দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মী এবং সাধারণ জনগন।
চিতলমারীর এক মুদি দোকানী রইচ উদ্দিন বলেন ওয়াহিদুজ্জামান দিপু ভাই অন্য উপজেলার হলেও সে আমাদের ঘরের মানুষ, তিনি গরীব দুঃখী অসহায় হতদরিদ্র ছিন্ন মানুষের সমস্যা বোঝেন, তিনি বাগেরহাট-১ আসনে এমপি হলে সাধারণ জনগনের জন্য কাজ করবেন বলে আমি মনে করি।
দলের তৃনমুল পর্যায়ের নেতা কর্মী থেকে শুরু করে এলাকাবাসী ব্যাপক দাবির পরেও শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু দলীয় সিদ্ধান্তের প্রতি অপেক্ষামান। তিনি বলেন আমি শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ মেনে রাজনৈতিক জীবন ধারা পরিচালনা করে আসছি দল ও ধানের শীষ প্রতিকের পক্ষে দির্ঘদিন সময় ধরে কাজ করে চলেছি । দলের সিদ্ধান্তের বাইরে আমার কোন মতামত নেই। দল ও হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত নিবেন ওটাই আমার চুড়ান্ত মতামত, যেহেতু আমি বিএনপির রাজনীতি করি আমার ব্যক্তিগত কোন মতামত নেই, দলের সিদ্ধান্তের প্রতি আমি একমত । শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেখানো জাতীয়তাবাদী আদর্শের একজন কর্মী হয়ে আমি দলের জন্য কাজ করে চলেছি। দল যদি আমাকে আবারো সুযোগ দেয়, তবে জনগণের অধিকার রক্ষার্থে বাগেরহাট -১ আসনবাসির উন্নয়নে কাজ করে যাবো বাগেরহাট -১ আসনের তৃণমূল ও সাধারণ জনগনের ভাষ্য মতে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু
রাজনৈতিক জীবন সংগ্রাম, ত্যাগ ও জনসেবায় কাটিয়েছেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোযিত ৩১দফা বাস্তবায়নের লক্ষে দুর্বার গতীতে পাড়ায়, মহল্লায়,হাট- বাজার ঘরে ঘরে নিয়ে যাচ্ছেন মানুষের কাছে।
বিগত দিনে জুলুম, নির্যাতন, মামলা ও একাধিক বার জেল জীবন সহ্য, নিজ দলীয় নেতা কর্মিদের আইনি সেবা, নেতা কর্মিদের অর্থ সহযোগিতা এবং গরিব দুঃখী অসহায় হতদরিদ্র ছিন্ন মানুষের জন্য নিজ সামর্থ অনুযায়ী মানব সেবায় নিজেকে বিলিয়ে রেখেছিলেন এবং এখনো রাখছেন, তিনি দলের জন্য কাজ করে গেছেন। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তাকে তাড়া করে বেড়িয়েছে। তার অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও সম্প্রীতির বন্ধন তাকে এলাকায় সবার কাছে প্রিয় মানুষ হিসেবে প্রমান করতে সক্ষম হয়েছেন।
বাগেরহাট-১ আসন (ফকিরহাট-মোল্লাহাট-চিতলমারী) এর মানুষ চান শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু ২০০৮ সালের মতো এবারে যেনো ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়েন। তার সততা, দক্ষতা ও জনবান্ধব, অসাম্প্রদায়িক নীতির কারণে তাকে এমপি হিসেবে দেখতে চান সর্বস্তরের মানুষ। এখন দলীয় নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবে, শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু কি হবেন বাগেরহাট-১ এর জনগণের কাঙ্ক্ষিত প্রতিনিধি?